শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩১ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম ::
সিলেটে সেই রিজেন্ট পার্ক রিসোর্টকাণ্ডে মামলা, আসামি ছাত্রদল নেতাসহ ৩০০ সিলেট ওসমানী হাসপাতাল এলাকা থেকে বৃদ্ধ “নি খোঁ জ” বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের শনিবার সিলেটে ১০০ এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না! বেকারত্বে ভেঙে পড়ছে বিপ্লবী ছাত্রদের স্বপ্ন উপদেষ্টারা কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়ে করবে: আসিফ মাহমুদ যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত বৈদ্যুতিক বাইক উন্মোচন খালি পেটে গাজরের রস খাওয়ার উপকারিতা হবিগঞ্জে দেখা মিলেছে ভালুক, জনসাধারণ চলাচলে সতর্কতা জারি শাল্লায় রাস্তার কাজে লাখো মানুষের আনন্দের জোয়ার লিবিয়ায় ৪৫ লাখেও বাঁচানো গেল না রাকিবের প্রাণ উত্তম রিজিকের জন্য দোয়া ও করণীয় স্বামীকে নিয়ে তনির আবেগঘন স্ট্যাটাস বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে




এইচএসসি পরিক্ষায় ফলাফলে ৪ যমজ বোনের চমক

Untitled 2 copy 17 - BD Sylhet News




বিডিসিলেট ডেস্ক : টাঙ্গাইলের সখীপুরে দুই শিক্ষক দম্পতির চার যমজ কন্যা এবার এইচএসসিতে চমক দেখিয়েছে। পিইসি, জেএসসি, এসএসসির মতো এইচএসসিতে পেয়েছে জিপিএ-৫।

উপজেলার কচুয়া গ্রামের আবু জুয়েল সবুজ ও চায়না আক্তার শিক্ষক দম্পতির যমজ সন্তান যারীন তাসনীম ও যাহরা তানীম এবং পৌর এলাকার আল-আমিন মিয়া ও আফিয়া আক্তার শিক্ষক দম্পতির কন্যা সামিয়া জাহান আফসানা ও সাদিয়া জাহান শাহানা এই চমক দেখিয়েছে।

এমন ঈর্ষণীয় সাফল্যে পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে আনন্দ-উচ্ছ্বাস বিরাজ করছে।

তারা ছোটবেলা থেকেই ছিল মেধাবী। চারজনই শিক্ষাজীবনের পিইসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায়ও জিপিএ-৫ পেয়েছিল। শিক্ষক বাবা-মায়ের নির্দেশনা এবং ওই চার কন্যার নিয়মিত পড়াশোনা এই সাফল্যের মূল কারণ।

যারীন তাসনীম ও যাহরা তাসনীম ঢাকার হলিক্রস কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবং সামিয়া জাহান আফসানা ও সাদিয়া জাহান শাহানা টাঙ্গাইলের কুমুদিনী সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।

যারীন-যাহরার মা গজারিয়া শান্তিকুঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক চায়না আক্তার বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই মেয়েরা পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী ছিল। যারীন তাসনিম প্রকৌশলী ও যাহরা তাসনিম ডাক্তার হতে চায়। মেয়েদের ইচ্ছে পূরণে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব।’

ঈর্ষণীয় সাফল্যের বিষয়ে জানতে চাইলে যারীন ও যাহরা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘শিক্ষক, বাবা-মায়ের কঠোর অনুশাসন ও আমাদের নিয়মিত অনুশীলনে ভালো ফলাফল অর্জন সম্ভব হয়েছে।

শাহানা-আফসানার বাবা উপজেলার বড়চওনা-কুতুবপুর (বিকে) কলেজের সহকারী অধ্যাপক আল-আমিন মিয়া বলেন, ‘দুই মেয়ের ভালো ফলাফলে আমরা আনন্দিত। আমাদের পাশাপাশি প্রতিবেশীও মেয়েদের সাধুবাদ জানাচ্ছেন। মেয়েদের ইচ্ছা, তারা ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করবে।’

শেয়ার করুন...











বিডি সিলেট নিউজ মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। © ২০২৪
Design & Developed BY Cloud Service BD