রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম ::
মাদক ব্যবসার অভিযোগে স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার আজহারীর মাহফিল থেকে ফেরার পথে শিক্ষার্থীর মৃত্যু সুনামগঞ্জে ১৯জন হাফেজকে সংবর্ধনা আজহারীর মাহফিলের আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মাঠ সৌদি আরবে ২১ হাজার প্রবাসী গ্রেফতার যেসব গুণ থাকলে আল্লাহর প্রিয় হওয়া যায় দুই তারকা ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা ভারতের ঠান্ডা, সর্দি-কাশির উপশমে খেতে পারেন যেসব খাবার প্রথম পর্বে ৭৩৫ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল বাংলাদেশে ঢুকে গাছের ডাল কাটল বিএসএফ সুনামগঞ্জে সীমান্তজুড়ে কঠোর অবস্থানে বিজিবি সিলেটে সীমান্তে ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ হবিগঞ্জে সীমান্ত এলাকায় সাড়ে ৭ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস নেপালকে হারিয়ে বিশ্বকাপে উড়ন্ত সূচনা বাংলাদেশের লাউয়াছড়ায় পর্যটকের ভিড়ে অস্বস্তিতে বন্য প্রাণী




মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী রেস্তোরাঁ মালিককে জরিমানা

Malaysia news pic11 - BD Sylhet News




বিডিসিলেট ডেস্ক : মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের (জেআইএম) এক কর্মকর্তাকে ঘুস দেওয়ার অপরাধে একটি নাসি কান্দার (স্থানীয় খাবার) রেস্তোরাঁর মালিককে পেরাকের ইপোহ দায়রা আদালত ৩০ হাজার রিংগিত জরিমানার আদেশ দিয়েছেন।

শুক্রবার (১১ অক্টোবর) এ আদেশ দেন দায়রা আদালত।

অভিযুক্ত বাংলাদেশি শাজাহান আলী রেজাউল (৩৭) ঐচ্ছিক অভিযোগে দোষ স্বীকার করলে বিচারক দাতুক ইব্রাহিম ওসমান এ সাজা দেন। জরিমানা দিতে ব্যর্থ হলে অভিযুক্তকে তিন মাসের কারাদণ্ডও ভোগ করতে হবে।

মালয়েশিয়ার দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৯-এর ধারা ৪০(১)(এ) এর অধীনে মালয়েশিয়া সরকারকে ঘুসের অর্থ হিসেবে দেয় সেই ১০ হাজার রিংগিতও বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত৷

অভিযোগপত্র অনুসারে জানা গেছে, বাংলাদেশি ওই ব্যাক্তি গত ১২ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (কেডিএন) কমপ্লেক্স, পারস্যারান মেরু উতামার পেরাক জিআইএম অফিসে ইমিগ্রেশন অফিসারকে ১০,০০০ রিংগিত নগদ ঘুস দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।

অর্থের বিনিময়ে ইমিগ্রেশন অফিসার যেন তার অধীনে ১৩ জন শ্রমিকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা না নেন তাই ঘুস দেন ওই বাংলাদেশি। যেখানে তারা ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/১৯৬৩ এর ধারা ৬(১)(সি) এবং ১৫(১)(সি) ধারা অনুযায়ী অপরাধ করেছে।

এ অপরাধের জন্য অভিযুক্ত বাংলাদেশিকে দেশটির দণ্ডবিধির ২১৪ ধারার অধীনে অভিযুক্ত করা হয়, যাতে জরিমানাসহ ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে।

প্রসিকিউশনটি পরিচালনা করেন এমএসিসি প্রসিকিউটিং অফিসার, শারুল আজুয়ান গাজালি এবং আফিক আদনান এবং আসামির পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।

শেয়ার করুন...











বিডি সিলেট নিউজ মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। © ২০২৪
Design & Developed BY Cloud Service BD