মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১৮ অপরাহ্ন
বিডিসিলট ডেস্ক :- সুনামগঞ্জে ছাত্রলীগের ২৯ নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা করেছেন নয়া রাজনৈতিক দল গণ-অধিকার পরিষদের কর্মী মোজাহিদ আলী খোকন।
সোমবার দুপুরে সুনামগঞ্জ (সদর) আমলি আদালতে এ মামলা দায়ের করেন তিনি। সুনামগঞ্জ জেলা শহরের হাছননগর এলাকার বাসিন্দা আছবর আলীর ছেলে খোকন।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, গেল বছরের ৩১ আগস্ট শহরের উকিলপাড়ায় অবস্থিত সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে যুব অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শান্তিপূর্ণ আলোচনা সভায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপংকর কান্তি দে ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান রিপনের নেতৃত্বে হামলা হয়েছে। হাতুরি, লোহার রড ও হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাদের নেতা কর্মীদের মারধর করেন আসামীগণ। আহতদের হাসপাতালে নিয়েও চিকিৎসা করার সুযোগ দেওয়া হয় নি। কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা করতে বিলম্ব হওয়ায় মামলা দায়েরে বিলম্ব হলো বলে আদালতকে জানান বাদী।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, ঘটনার সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপঙ্কর কান্তি দে, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান রিপন ও ছাত্রলীগ নেতা রিমন আহমদ, আসাদ মাসুদ ও রফিকুজ্জামান রুহেল তাকে (মোজাহিদ আলী খোকনকে) ও যুব অধিকার পরিষদের কর্মী এই মামলার স্বাক্ষী শাল্লা উপজেলার শাল্লা গ্রামের বরকত মিয়ার ছেলে সুহেল বরকত এবং ছাতকের জালালিরচর এলাকার সামছুল আলমের ছেলে সুজন মিয়াকে জেলা পরিষদ রেস্ট হাউসে নিয়ে আটকে রাখেন। পরে তাদের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে বিবাদীগণ। চাঁদা না দেওয়ায় তাদেরকে বেধরক মারপিঠ করা হয়। শেষে ছাত্রলীগের নেতারা তাদের কাছ থেকে ১৪ হাজার টাকা নিয়ে যায় এবং শাসিয়ে দেয় সুনামগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের রাজনীতি করলে ফল খারাপ হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড. হিমেল গণমাধ্যমকে জানান, আদালত (বিকাল তিনটা পর্যন্ত) এই মামলার বিষয়ে কোন আদেশ দেননি।
বিডিসিলট ডেস্ক:
সুনামগঞ্জে ছাত্রলীগের ২৯ নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা করেছেন নয়া রাজনৈতিক দল গণ-অধিকার পরিষদের কর্মী মোজাহিদ আলী খোকন।
সোমবার দুপুরে সুনামগঞ্জ (সদর) আমলি আদালতে এ মামলা দায়ের করেন তিনি। সুনামগঞ্জ জেলা শহরের হাছননগর এলাকার বাসিন্দা আছবর আলীর ছেলে খোকন।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, গেল বছরের ৩১ আগস্ট শহরের উকিলপাড়ায় অবস্থিত সুনামগঞ্জ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে যুব অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শান্তিপূর্ণ আলোচনা সভায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপংকর কান্তি দে ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান রিপনের নেতৃত্বে হামলা হয়েছে। হাতুরি, লোহার রড ও হকিস্টিকসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে তাদের নেতা কর্মীদের মারধর করেন আসামীগণ। আহতদের হাসপাতালে নিয়েও চিকিৎসা করার সুযোগ দেওয়া হয় নি। কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা করতে বিলম্ব হওয়ায় মামলা দায়েরে বিলম্ব হলো বলে আদালতকে জানান বাদী।
মামলায় বাদী উল্লেখ করেন, ঘটনার সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দীপঙ্কর কান্তি দে, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান রিপন ও ছাত্রলীগ নেতা রিমন আহমদ, আসাদ মাসুদ ও রফিকুজ্জামান রুহেল তাকে (মোজাহিদ আলী খোকনকে) ও যুব অধিকার পরিষদের কর্মী এই মামলার স্বাক্ষী শাল্লা উপজেলার শাল্লা গ্রামের বরকত মিয়ার ছেলে সুহেল বরকত এবং ছাতকের জালালিরচর এলাকার সামছুল আলমের ছেলে সুজন মিয়াকে জেলা পরিষদ রেস্ট হাউসে নিয়ে আটকে রাখেন। পরে তাদের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে বিবাদীগণ। চাঁদা না দেওয়ায় তাদেরকে বেধরক মারপিঠ করা হয়। শেষে ছাত্রলীগের নেতারা তাদের কাছ থেকে ১৪ হাজার টাকা নিয়ে যায় এবং শাসিয়ে দেয় সুনামগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের রাজনীতি করলে ফল খারাপ হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাড. হিমেল গণমাধ্যমকে জানান, আদালত (বিকাল তিনটা পর্যন্ত) এই মামলার বিষয়ে কোন আদেশ দেননি।