আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: মধ্য আকাশে ভারতে আকাশপথে সেবাদানকারী সংস্থা ইন্ডিগোর একটি বিমানের ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনার জেরে উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পরই বেঙ্গালুরুগামী ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়। ফলে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় দেড় শতাধিক যাত্রী।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার বিমানবন্দরে এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বিমানে ক্রুসহ ১৭৩ জন যাত্রী ছিলেন। বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছেন তারা।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, বেঙ্গালুরুগামী ইন্ডিগো ৬ই ৫৭৩ বিমানটি শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় উড্ডয়ন করে। কিন্তু উড্ডয়নের কিছু সময় পর পাইলট বিমানের ইঞ্জিনে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখতে পান। ফলে তিনি তাৎক্ষণিক কলকাতা এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলে যোগাযোগ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগে জরুরি উড্ডয়নের অনুমতি চান তিনি। এরপর দ্রুতই বিমানটিকে জরুরি অবতরণের অনুমতি দেওয়া হয়।
অবতরণের গ্রিন সিগন্যাল পেয়েই আর দেরি করেননি পাইলট। পরে রাত ১০টা ৫৩ মিনিটে বিমানটি কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নিরাপদে অবতরণ করে। দ্রুত যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে আনা হয়। ছুটে আসেন বিমানবন্দরের ইঞ্জিনয়াররাও।
তবে এই ঘটনায় বিমানটিতে কোনো আগুন বা স্পার্কের খবর পাওয়া যায়নি বলে শনিবার ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন।
ইন্ডিগো এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘কারিগরি সমস্যার কারণে’ উড্ডয়নের পরপরই ফ্লাইটটি বিমানবন্দরে ফিরে আসে। এতে বলা হয়েছে, পাইলট প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কলকাতায় ফিরে আসেন।
অল্পের জন্য প্রা’ণে বাঁচলেন বিমানের দেড় শতাধিক যাত্রী
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:: মধ্য আকাশে ভারতে আকাশপথে সেবাদানকারী সংস্থা ইন্ডিগোর একটি বিমানের ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়লে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এই ঘটনার জেরে উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পরই বেঙ্গালুরুগামী ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়। ফলে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে যায় দেড় শতাধিক যাত্রী।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার বিমানবন্দরে এ ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বিমানে ক্রুসহ ১৭৩ জন যাত্রী ছিলেন। বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে র¶া পেয়েছেন তারা।
সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, বেঙ্গালুরুগামী ইন্ডিগো ৬ই ৫৭৩ বিমানটি শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় উড্ডয়ন করে। কিন্তু উড্ডয়নের কিছু সময় পর পাইলট বিমানের ইঞ্জিনে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখতে পান। ফলে তিনি তাৎ¶ণিক কলকাতা এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলে যোগাযোগ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগে জরুরি উড্ডয়নের অনুমতি চান তিনি। এরপর দ্রুতই বিমানটিকে জরুরি অবতরণের অনুমতি দেওয়া হয়।
অবতরণের গ্রিন সিগন্যাল পেয়েই আর দেরি করেননি পাইলট। পরে রাত ১০টা ৫৩ মিনিটে বিমানটি কলকাতার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নিরাপদে অবতরণ করে। দ্রুত যাত্রীদের বিমান থেকে বের করে আনা হয়। ছুটে আসেন বিমানবন্দরের ইঞ্জিনয়াররাও।
তবে এই ঘটনায় বিমানটিতে কোনো আগুন বা স্পার্কের খবর পাওয়া যায়নি বলে শনিবার ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপ¶ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন।
ইন্ডিগো এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘কারিগরি সমস্যার কারণে’ উড্ডয়নের পরপরই ফ্লাইটটি বিমানবন্দরে ফিরে আসে। এতে বলা হয়েছে, পাইলট প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কলকাতায় ফিরে আসেন।
