শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন

শিরোনাম ::
সিলেটে সেই রিজেন্ট পার্ক রিসোর্টকাণ্ডে মামলা, আসামি ছাত্রদল নেতাসহ ৩০০ সিলেট ওসমানী হাসপাতাল এলাকা থেকে বৃদ্ধ “নি খোঁ জ” বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের শনিবার সিলেটে ১৫০ এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না! বেকারত্বে ভেঙে পড়ছে বিপ্লবী ছাত্রদের স্বপ্ন উপদেষ্টারা কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়ে করবে: আসিফ মাহমুদ যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত বৈদ্যুতিক বাইক উন্মোচন খালি পেটে গাজরের রস খাওয়ার উপকারিতা হবিগঞ্জে দেখা মিলেছে ভালুক, জনসাধারণ চলাচলে সতর্কতা জারি শাল্লায় রাস্তার কাজে লাখো মানুষের আনন্দের জোয়ার লিবিয়ায় ৪৫ লাখেও বাঁচানো গেল না রাকিবের প্রাণ উত্তম রিজিকের জন্য দোয়া ও করণীয় স্বামীকে নিয়ে তনির আবেগঘন স্ট্যাটাস বিজিবি-বিএসএফ শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক ফেব্রুয়ারিতে




ভোলাগঞ্জে টাস্কফোর্সের অভিযানে ২২টি ভাইব্রেটর ও ১৮১টি নৌকা ধ্বংস

473322765 2051268918666004 8010598626493821647 n - BD Sylhet News




কোম্পানীগঞ্জ প্রতিনিধি : সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ ১০ নাম্বার এলাকায় অভিযান চালিয়েছে বিজিবি, পুলিশ, আরএনবি ও আনসার বাহিনী সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স। এ সময় তারা অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত ২২টি ভাইব্রেটর মেশিন, ১৮১টি নৌকা ভাংচুর করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সিলেট জনি রায় ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারি কমিশনার (ভুমি) মোহাম্মদ আবুল হাসনাতের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ, বাংলাদেশ রেলওয়ের সিনিয়র সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ মোঃ আজমাঈন মাহতাব, আরএনবির কমান্ডেন্ট মোঃ শফিকুল ইসলাম, বিজিবি কালাসাদেক কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মহিব উল্যা।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আবুল হাসনাত জানান, অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত ভাইব্রেটর ও নৌকা ধ্বংস করা হয়। কয়েকদিন আগে মাইকিং করে সবাইকে অবগত করা হয়েছে। তারপরেও তারা কথা শুনেনি। টাস্কফোর্সের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট সরকারের পতনের পর সাদা পাথর ও বাঙ্কার এলাকায় চলছে পাথর লুটের মহোৎসব। সেখান থেকে প্রথমে রোপওয়ের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল লুট করা হয়। ধীরে ধীরে শুরু হয় রেলওয়ের জমি খোঁড়ে পাথর লুটপাট। কিছুদিনের ভিতর পাল্টে যায় সেখানের চিত্র। শুরু হয় সবকিছু হরিলুট। ধ্বংস হতে থাকে সরকারি স্থাপনা ও জমি। কেটে নেওয়া হয় শতশত গাছ। কিছুদিন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও এরপরে রাতে রোপওয়ে বাঙ্কার এলাকা থেকে লুট হচ্ছে কোটি কোটি টাকার পাথর।

শেয়ার করুন...











বিডি সিলেট নিউজ মিডিয়া গ্রুপ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। © ২০২৪
Design & Developed BY Cloud Service BD